একটু খানি হেঁসে নিন
বাংলার ক্লাসে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন - কবিতা আর নাটকের পার্থক্য কি?
বল্টু কিছুক্ষন ভেবে বলল - শ্যালিকার মুখ থেকে বার হওয়া প্রত্যেকটা কথাই "কবিতা"। আর বৌএর মুখ থেকে বার হওয়া প্রত্যেকটা কথাই "নাটক"। বল্টু আরো কিছু বলতে যাচ্ছিল, স্যার থামিয়ে দিলেন।
স্যারের চোখে জল, গলা বুজে এল। আর বলিসনা পাগলা, আয় তোকে ক্লাসের মনিটর করে দিচ্ছি।
কারা আবার রটিয়ে বেড়াচ্ছে যে, বাহুবলী নাকি প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদেও গিয়েছিলেন। তবে ইংরাজী আন্তর্জাতিক ভাষা হবার জন্য ও বিশ্বের সবার বোঝার সুবিধার জন্য তার নামটা ইংরেজি তে ট্রান্সলেট করে নিয়েছিলেন।
যদিও নামের অর্থটা একই ছিল --
Arm (বাহু)strong (বলী)
একটি ইঁদুর এক চাষীর ঘরে বাসা বেঁধে ছিল । একদিন ইঁদুরটি দেখলো চাষী আর তার স্ত্রী থলে থেকে কিছু একটা জিনিস বের করছেন। ইঁদুর ভাবলো থলের ভিতর নিশ্চয়ই কোনো খাওয়ার আছে, তাই সে গুটি গুটি পায়ে এগোলো। এগিয়ে দেখলো সেটা খাওয়ার কিছু নয়, সেটা ছিল একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ।
ফাঁদ দেখে ইঁদুর পিছোতে থাকলো। ইঁদুরটি বাড়ির পিছনের খোপে থাকা পায়রাকে গিয়ে বলল- জানো আজ বাড়ির মালিক একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ এনেছে। এটা শুনে পায়রা হাসতে থাকলো আর বলল- তাতে আমার কি?
আমি কি ওই ফাঁদে পড়তে যাব না কি? নিরাশ হয়ে ইঁদুরটি মুরগীকে গিয়ে একই কথা বলল। মুরগী ইঁদুরকে হেয় করে বলল- যা ভাই এটা আমার সমস্যা নয়।
.... ইঁদুরটি হাঁপাতে হাঁপাতে মাঠে গিয়ে ছাগলকে শোনালো। ছাগল শুনে হেসে লুটোপুটি খেতে থাকলো।
সেই দিন রাত্রে 'ফটাস' করে একটি শব্দ হলো, ফাঁদে একটি বিষাক্ত সাপ আটকে গিয়েছিল। অন্ধকারে চাষীর স্ত্রী সাপের লেজকে ইঁদুর ভেবে বের করলো, আর সাপটি তাকে ছোবল মারল ।
.....অবস্থা বেগতিক দেখে চাষীটি ওঝাকে ডাকলো। ওঝা তাকে পায়রার জুস খাওয়ানোর পরামর্শ দিল।
**পায়রাটি এখন রান্নার হাঁড়িতে**।
চাষীর স্ত্রীর এই সংবাদ শুনে তার বাড়িতে আত্মীয় সজ্জন এসে হাজির হল। তাদের খাওয়ার বন্দোবস্তের জন্য **মুরগীকে কেটে ফেলা হল।
**মুরগী বেঁচারিও এখন রান্নার হাঁড়িতে**।
....দিন দুই পর চাষীর স্ত্রী মারা গেল। আর তার অন্তিম সৎকারের পর শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে **ছাগলটিকে কেটে ফেলা হল।
**ছাগলও হাঁড়িতে রান্নার জন্য চলে গেল**।
ইঁদুর তো আগেই পালিয়ে ছিল, দুর..বহুদূর।
কি শিক্ষা পেলাম ...
**যদি কেউ আপনাকে তার সমস্যার কথা শোনায় আর আপনি ভাবেন যে এটাতো আমার সমস্যা নয়, যার সমস্যা তার ব্যাপার! তবে একটু দাঁড়ান, আর একবার ভালো করে চিন্তা করুন! মানুষ মাত্রই সমাজবদ্ধ জীব । সমাজের একটা অংশ, একটি ধাপ বা পর্যায়, একজন নাগরিক যদি বিপদে থাকেন তবে পুরো দেশ বিপদে পড়তে পারে
••• বিবাহ রহস্য •••
.
বিয়ে শুরুর আগে বরকে আলাদা করে
বসিয়ে শ্বশুর, শাশুড়িকে নিয়ে পুরোহিত
মশাই পূজা করেন।
মেয়েকে এ ভাবে আলাদা করে বসিয়ে
পুজা হয় না !!!!!
কেন ?
কারণ বলি হওয়ার আগে পাঁঠা কেই পুজা
করা হয় , কসাই কে নয় !!!!!
এরপর মেয়ে আসে মুখে পান চাপা
দিয়ে !!!!
মুখে চাপা তো দিতেই হবে ,
ভিড়ের মধ্যে কোন ছেলে
যদি দেখতে পেয়ে হঠাৎ বলে বসে –
.
"আরে এর সাথেই তো ফার্স্ট ইয়ার থেকে
আমার দুবছর প্রেম ছিল" !!!
এরপর আসে “ সাত পাকে বাঁধা “ ......
এই সাতটি পাকে ছেলে প্রতিজ্ঞা করে
সাতটি জিনিস দেওয়ার !!!!
১) খাদ্য
২) বস্ত্র
৩)বাসস্থান
৪)অলঙ্কার
৫) টি ভি রিমোট
৬) মোবাইল রি চার্জ
৭ ) নিজের স্বাধীনতা !!!!
🍛👰🏻🏠💃🏻
এরপর আসে সিঁদুর পরানোর পালা। লাল
দিয়ে নিজে হাতে ছেলে চিহ্নিত করে
"ডেঞ্জার" !!!!
পরের দিন সকালে বিদায়ের সময় মেয়ে
কাঁদে আর ছেলে হাসে !!! মেয়ের ওটা
শেষ কান্না আর ছেলের ওটা শেষ
হাসি !!!!
এই দিন হল "কালরাত্রি"... !!!
ছেলে মেয়ে
পরস্পরের মুখও দেখবে না !!
এই সিস্টেমটা
অনেকটা এ রকম যে , রাত্রে নিমন্ত্রণ
বাড়ি থাকলে সন্ধ্যে বেলা কম করে
খাওয়া, যাতে পরে খাবার পেলে কব্জি
ডুবিয়ে মন ভরে খেতে পারে!
পরের দিন বউভাত...
দুপুরে নতুন বউয়ের হাতে
শ্বশুর / ভাশুর দের পায়েস প্রদান !!!
ব্যাস শুরু হয়ে গেল বৌমার নগদ
আমদানির পালা !!!! (পঞ্চাশ , একশ ,
পাঁচশ )
বউ ভাতের সন্ধ্যে বেলা সবাই ভাবে
খাওয়ার কথা , সাজগোজের কথা। আর
দুজন ভাবে কখন সব লোক খেয়ে চলে
যাবে....
.
এই ফুল শয্যার রাত হল এমন এক
পরীক্ষা যেখানে ঠিক হয়ে যাবে কাল
থেকে মশারি কে খাটাবে , বর না বউ !!
এক ব্যাক্তি পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে পত্নীর মৃত্যু হল. সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিল , উনি বললেন পত্নীর সবচেয়ে বড় উপহার পুত্র আছে. ওকে নিয়েই কেটে যাবে.
পুত্র যখন বয়স্ক হল , পুত্রকে সব ব্যাবসা সঁপে দিয়ে কখনও নিজের বা কখনও বন্ধুর অফিসে সময় কাটাতে লাগলেন.
পুত্রের বিয়ের পর উনি আরও একাকী হয়ে পড়লেন.পুর বাড়ি বৌউমার অধিকারে দিয়ে দিলেন.
পুত্রর বিয়ের এক বছর পরে উনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন, পুত্রও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খায়ার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন.
পুত্র শুনতে পারল বাবা খাবার সাথে দই চাইল আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই. খাবার খেয়ে বাবা অফিস চলে গেল.
কিছু পরে পুত্র বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল. খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল. পুত্র কোন প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল.
কিছু দিন পর পুত্র নিজের বাবাকে বললেন ---"আজ আপনাকে court যেতে হবে. আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে ".
পিতা আশ্চর্য হয়ে পুত্রকে দেখল র বললেন "পুত্র আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই তোমার ও মায়ের দরকার নেই, ত আবার বিয়ে কেন?
পুত্র বললেন "বাবা, না আমি নিজের জন্যে মা আনছি না নিজের জন্যে পত্নী, *আমি ত কেবল আপনার জন্যে দই এর ব্যাবস্থা করছি.*
কাল থেকে আমি ভাঁড়ার বাড়িতে আপনার বৌউমার সাথে থাকব আর আপনার অফিসের এক কর্মচারীর মত বেতন নেব *যাতে আপনার বৌমা জানতে পারে দই এর দাম কত.*
*মা-বাবা আমাদের জন্যে ATM কার্ড হতে পারেন *
আমরা সবাই জানি যে, আমাদের ধর্মগ্রন্থ গীতা। এই গীতাতে মোট ১১৭টি শ্লোক আছে।
কিন্তু এটা কি জানা আছে যে, এই ১১৭টি শ্লোক সবার বর্তমান বয়স জানিয়ে দেবে ?
বিশ্বাস না হলে এখনই চেষ্টা করো।
১১৭ থেকে তোমার জন্ম সালের শেষ দুটো সংখ্যা বিয়োগ করো, পেয়ে যাবে তোমার বর্তমান বয়স।
উদাহরণ.........
ধরি জন্মসাল= ১৯৭১
সুতরাং (১১৭-৭১) = ৪৬
হুম ৪৬ হলো তার বর্তমান বয়স।
এখন তুমিও তোমারটা চেষ্টা করে দেখো।
একজন পাগল একটা ষাঁড় এর পিঠে চড়ে ঘুরছিল...
👀 এটা দেখে আর এক পাগল বলল..."তোকে তো পুলিশ 👮🏻 ধরবে রে..."
1st পাগল , "কেন❓❓"
2nd পাগল বলল " হেলমেট পরিস নি তো..."
1st পাগল বলল "ধুর পাগল...ভাল করে দেখ...
এটা 4 wheeler..." 🐃
একজন মধ্যবয়স্কা মহিলা
বোম্বে নতূন চাকরি পেয়েছে।
মহিলা একাই চাকরির জন্য
বোম্বাই পৌঁছাল,
সেখানে কম্পানির পক্ষ থেকে
মহিলার থাকার জন্য একটা ফ্লাট দেওয়া হল।
মহিলা ভাবল
স্বামীকে একটা খবর দিয়ে দি
যাতে স্বামী চিন্তা না করে,
মহিলা তার স্বামীকে
এস এম এস লিখে পাঠাল
কিন্তু এস এম এস টা
ভুল নম্বরে পৌছে গেল।
যার কাছে এস এম এস টা পৌঁছাল,
ওনার স্ত্রী সকালেই মারা গেছেন
ভদ্রলোক সবেমাত্র
অন্তিম সংস্কার করে বাড়ি ফিরছিল।
এস এম এস পড়তেই ভদ্রলোক
অগ্গান হয়ে গেল।
এস এম এস এ লেখা ছিল
আমি ভালভাবে এখানে পৌছে গেছি।
আর এখানে থাকবার জন্য
ভাল জায়গা পেয়ে গেছি।
তুমি কোনও চিন্তা কোরোনা
ব্যাস 1-2 দিনের মধ্যেই
তোমাকেও এখানে আনবার ব্যাবস্থা করছি।
ইতি
তোমার একমাত্র স্ত্রী
এক মাতাল রেড়িও তে ফোন করেছে ।
মাতাল: হ্যালো এটা কি 98.3 fm!?
রেড়িও জকি : হ্যাঁ বলছি ,বলুন
মাতাল: আমি একটা পার্স কুড়িয়ে
পেয়েছি,যার মধ্যে credit
card,debit card,driving
licence,আর নগদ পাঁচ
হাজার টাকা আছে,আর
licence এ নাম লেখা আছে
নিরুপমা সেন ।
রেড়িও জকি : ও তাহলে আপনি
ওটা ওনাকে ফেরত দিতে
চান, বাও দারুন ব্যাপার !!
মাতাল: আরে দুর,আমি চাই ওই নিরুপমার জন্য দুঃখের
একটা গান চালান হোক
কিশোরের ,
"ওগো নিরুপমা
করিও ক্ষমা" !!!!!!!!!!!!!!!!
মাতাল(রেল স্টেশনে দাঁড়িয়ে )- দাদা রাজধানী কটায়
ব্যক্তি - ৬:২০
মাতাল - মুম্বাই মেল
ব্যক্তি - ৭:২০
মাতাল - ভাগীরথী এক্সপ্রেস ?
ব্যক্তি - ধুর মশাই !আপনি যাবেন কোথায় ?
মাতাল - লাইন পার হবো ।।।
বিলেদা তার বউয়ের রক্ত টেস্ট করাতে গেছে , ডাক্তারবাবু রক্ত টেস্ট করার পর বললেন , আরে আপনার আর আপনার বৌ এর রক্তের গ্রুপ তো এক ।
বিলেদা রেগে বললেন , হবেই তো , তিরিশ বছর ধরে যে আমার রক্ত চুষে চুষে খাচ্ছে ।।
জামাইষষ্ঠি স্পেশাল : বিভিন্ন পেশায় যুক্ত জামাইদের শ্বাশুড়িরা খেতে দেবার সময় কি বলতে পারে :
ডাক্তারের শ্বাশুড়ি : " বাবা একপিস রেডমিট খাও , শেষে না হয় পুরো স্যালাডটাই খাবে "
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের শ্বাশুড়ি : " এইটুকু পেটে আপলোড হয়েই যাবে , মাত্র তো কয়েক জিবি "
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের শ্বাশুড়ি : " ভাতের মধ্যে গর্তটা ঠিকঠাক করেছো তো, দেখ আবার ডাল সোঁক না করে সাইড থেকে।ঢালছি এবার ? "
সরকারী অফিসারের শ্বাশুড়ি : " বাবা টেবিলের তলা দিয়ে বাটিটা বাড়াও একটু মাংস দি "
সরকারী ক্লার্কের শ্বাশুড়ি : " ঠিক আছে একটু ঘুমিয়ে নাও , ওঠার পর দই মিষ্টিটা খাবে "
রাজনৈতিক নেতার শ্বাশুড়ি : "পুরোটাই একসাথে কেউ মুখে পুরে নেয় বাবা , গরম রসগোল্ল্লা বলে কথা ! "
স্কুলটিচারের শ্বাশুড়ি : " এটা হল আসল বাসমতি রাইস, তোমার শ্বশুর মশাই নিজে গঙ্গার নিম্ন অববাহিকায় অবস্থিত কালনার নতুন পলিমাটির জমি থেকে নগদে কিনে এনেছেন "
বাস কন্ডাকটারের শ্বাশুড়ি : " বাবা উঠে যেওনা একটু বাঁধবে, তোমার বাবা পান নিয়ে আসছে "
অটো ড্রাইভারের শ্বাশুড়ি : " বাবা কটা খুচরো আলুভাজা দি "
সেলসম্যানের শ্বাশুড়ি : " সব গুলো খেয়ো কিন্তু এগুলোই তোমার টার্গেট মনে কর "
বিজনেস ম্যানের শ্বাশুড়ি : " বাবা ফ্যানটা অফ করে দি, হাতপাখা তো নাড়ছিই"
পুলিশের শ্বাশুড়ি : " এখন এগুলো শেষ কর, বাকি গুলো না হয় সঙ্গে বেঁধে দেব "
বেকারের শ্বাশুড়ি : " বাবা তাড়াতাড়ি খেয়েদেয়ে কটা মিষ্টি পান এনে দিয়তো "
ঘর জামাইয়ের শ্বাশুড়ি : "বাবা খেয়ে দিয়ে বাসন কটা মেজে দিও"
Collected.
১০ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী 'নজর কাড়া' মেয়েটা এখন দুই বাচ্চার মা। কিন্তু সেই রূপ আর নাই।এখন আর আলাদা ভাবে সুন্দরী হিসাবে কারো 'নজর কাড়ে' না!!
.
সব পরীক্ষায় নকল করে পাশ করা ছেলেটা এখন গোড়ু গাধার মতো খাটা বিসিএস স্টুডেন্টদের সাথে একি সরকারি দপ্তরে “দূর্দান্ত” স্যালারিতে ‘দক্ষতার’ সহিত জব করে!!
.
ক্লাসের সবচেয়ে বেশি পড়াশুনায় সময় ব্যয় করা ছেলেটা এখনো বেকার ঘুরছে।
.
অন্যের গার্লফ্রেন্ড ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া বাইকওয়ালা ছেলেটার ‘হবু বউ’ এখন আরেক 'স্টাব্লিষ্টড টাকায়ালার' বিয়ে করা বউ!!
.
৬ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে অহংকার নিয়ে চলাফেরা করা মেয়েটা এখন লোনের বোঝা মাথায় নিয়ে কাজ করে!!
.
১৫ বছর আগের ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চে বসা প্রতিনিয়ত খারাপ রেজাল্ট করা ছেলেটা এখন মেডিকেল এর এক্স স্টুডেন্ট!!
.
৭-৮ বছর ধরে নিজের ইচ্ছা মত একের পর এক প্রেম করা সুন্দরী মেয়েটা এখন নিজের অনিচ্ছায় অপছন্দের মানুষের সাথে সংসার করে!!
.
৫ বছর আগেও সবচেয়ে ভালো জুটিটা এখন একজন আরেক জনের ব্লক লিস্টে!!
.
৬-৭ বছর ধরে বার বার বড়লোক বয়ফ্রেন্ড চেঞ্জ করা ফর্সাআআআআ সুন্দরী মেয়েটা এখন পাত্র পক্ষের কাছে বার বার রিজেক্ট হয়!!
.
৩৫-৪০ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করা জুটিটা এখন নিজের ছেলে মেয়ের প্রেম আছে শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে যায়!!
.
১০ বছর আগে আড্ডা জমানো ছেলেটাকে বন্ধু সার্কেল থেকে সরিয়ে দেওয়া মানুষটা এখন নিজেই বন্ধুহীনতায় ভুগে!!
.
৪-৫ বছর আগে ক্লাসে সবার আগে তুলনামুলক সবচেয়ে ভালো জায়গায় জব পাওয়া সবচেয়ে ভালো ছেলেটা এখন রোড অ্যাকসিডেন্টে মৃত!!
.
কখন যে কার কপালে কি ঘটে তা আগে থেকে প্রেডিক্ট করা সম্ভব না। অর্থ বিত্ত রুপ গুনের কারনে সাময়িক কিছু দিনের জন্য আপনি হয়তো সময় কে নিজের মত করে চালাতে পারবেন কিন্তু সব সময় ‘সময়’ আপনার ইচ্ছা আর কর্ম অনুযায়ী চলবে এমন আশা করলে ভুল করবেন।
.
আসলে সময় সবারই আসে। কারো হয়তো ৫ মাস পরে আসে কারো ২৫ বছর পরে আসে। আজকে আপনি কারো উপর জুলুম করলে, কাউকে কটাক্ষ করলে, অহংকার করলে সিউর থাকুন এক দিন আপনিও একি সিচুয়েশনে পড়বেন।
আবার আজকে আপনার উপর কেউ জুলুম করলে, আন্ডারস্টিমেট করলে, ছেড়ে চলে গেলে হতাশ হওয়ারো কিছু নাই। সময় নিজেই এর শোধ নিবে।
.
অল্প কয়দিনের জীবন, তার চেয়েও অল্প কয়দিনের টাকা পয়সা রুপ গুণের ঠাটবাট... এরপরো মানুষের এতো অহংকার কোথা থেকে আসে বুঝি না।
যদি আপনি একমত তাহলে অফুরন্ত শেয়ার করুন।এমনকি আমাকেও।।।
কথা দিলাম ভাল লাগবে
************************
এক ব্যক্তি তার বাড়ির পেছনের প্রশস্ত গুদাম ঘরে (মালপত্র রাখার ঘর ) একটি হাতঘড়ি হারিয়ে ফেলল। ওটা কোনো সাধারণ ঘড়ি ছিল না, মৃতা স্ত্রীর রেখে যাওয়া স্মৃতি। অনেক বছর আগে কোনো এক বিবাহ বার্ষিকীতে স্ত্রী তাকে উপহার দিয়েছিল। সারাদিন ধরে অনেক খোঁজা খুঁজির পর ক্লান্ত হয়ে লোকটি হাল ছেড়ে দিল। গুদাম ঘরের পাশেই কিছু ছোট বাচ্চা খেলা করছিল, লোকটি ওদের সাহায্য চাইল ঘড়িটি খোঁজার জন্য। যে পাবে তাকে পুরস্কার দেবার ঘোষণাও করল। পুরস্কারের কথা শুনে ছোট বাচ্চা গুলো দল বেধে গুদাম ঘরের মধ্যে ঢুকে খোঁজাখুঁজি আরম্ভ করে দিল, কিন্তু অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পরও বাচ্চাগুলো হাত ঘড়িটি উদ্ধার করতে ব্যর্থ হল।
লোকটি হাল ছেড়ে দিতে যাবে, এমন সময় ছোট একটি ছেলে এসে খোঁজার অনুমতি চাইল। ছেলেটির আন্তরিকতা দেখে লোকটি অনুমতি দিল। কিছুক্ষণ পর ছেলেটি হাতে ঘড়ি নিয়ে গুদাম ঘর থেকে বেরিয়ে এল। সাধের ঘড়িটি হাতে পেয়ে লোকটি আনন্দে কেঁদে ফেললো। কিছুক্ষণ পর নিজেকে সামলে লোকটি ছোট বাচ্চাটিকে জিজ্ঞাসা করলো সবাই যেখানে ব্যর্থ হয়েছে সেখানে ও কিভাবে এত অল্প সময়ের মধ্যে সফল হল! ছেলেটি উত্তর দিল, আমি তেমন কিছুই করিনি। গুদাম ঘরে ঢুকে কিছুক্ষণ
চুপচাপ বসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর সবকিছু
নীরব হয়ে গেলে ঘড়িটার টিকটিক আওয়াজ শুনে কিছুক্ষণ খুজতেই পেয়ে গেলাম!
অস্থির এবং অশান্ত মনের চেয়ে স্থির এবং শান্ত মনের ক্ষমতা এবং কার্যকারীতা অনেক বেশি। জীবনের সংকটময় মূহুর্তগুলোতে অশান্ত এবং অস্থির না হয়ে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে বসে মনটাকে শান্ত এবং স্থির করুন, সংকট থেকে উত্তরণের জন্য উপায় পেয়ে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে বহুগুণেI
প্রতিদিন কিছুটা সময় নিজের জন্য
রাখুন, এ সময় টা নিরিবিলি থাকুন
এবং শান্ত মনে ভবিষ্যত পরিকল্পনা এবং বর্তমানের সমস্যা গুলো নিয়ে চিন্তা করুন,
রেজাল্ট দেখে নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।