Thursday, 27 July 2017

যে ৬ অভ্যাসে বাড়ছে ভুঁড়ি ! যে ভুলগুলি আর নয়।দেখুন বিস্তারিত।


যে ৬ অভ্যাসে বাড়ছে ভুঁড়ি ! যে ভুলগুলি আর নয়।দেখুন বিস্তারিত

ওজন বেড়ে যাওয়া এখনকার দিনে এক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। কেউই চান না নিজেকে মোটা দেখতে আর সেজন্য ওজন কমাতে চেষ্টার কসুর করেন না। তবে সবসময় চাইলেই যে ওজন কমানো যায় তা নয়।
তবে শুধু কম বা বেশি খাওয়ার উপরে আমাদের রোগা বা মোটা হওয়া নির্ভর করে না। আরও নানা কারণ এতে অনুঘটকের কাজ করে।
খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি মূলত আমাদের জীবনযাত্রার ধরনের ফলেই বেলি ফ্যাট বা ভুঁড়ির সমস্যা হয় আমাদের। আমরা জেনে নেই কোন অভ্যাসের ফলে পেটে চর্বি জমে ভুঁড়ি হয় আমাদের।
১.বসে কাজ করা : রুজি-রোজগারের জন্য করতে হলেও অফিসে বসে বসে কাজ করার চেয়ে খারাপ আর কিছু নেই। ডেস্কে বসে কাজে যেমন পেটে চর্বি বাড়ে, তেমনই এই কাজ শরীরকে আরও খারাপের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
২.না ভেবে খাওয়া : ব্যালান্স ডায়েট মেনে না চললে পেটে চর্বি জমবে এটাই স্বাভাবিক। আপনি কেমন খাবার খাচ্ছেন, সেটা এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
৩.টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া : টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া বা কোনও কাজ করেত করতে খাওয়াকে বলে ‘মাইন্ডলেস ইটিং’। অলসভাবে টিভির সামনে বসে খাবেন না।
এতে খাওয়াও ঠিক হবে না, আর বেশিও খেয়ে ফেলবেন আপনি।
৪.কমফোর্ট জোনে চলে যাওয়া : আরাম করা। শাররীক পরিশ্রম না করা। নিজের কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে এসে কাজ করতে পারলে তবেই অলসতা কাটাতে পারবেন আপনি। একইসঙ্গে ওজন কমাতে বা পেটের চর্বি কমাতেও সাহায্য করবে এটি।
৫.রাতের পার্টি : রাতে নিয়মিত পার্টি বা বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে খানাপিনার আয়োজন করলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি হবেই। আর তা না ঝরালে পেল্লাই ভুঁড়ি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
কারণ রাতের খাবার হজম হতে অনেক সময় লাগে। খেয়েই ঘুমাতে চলে যাওয়া মানে হজম ভালোভাবে হয় না। একইসঙ্গে পেটে চর্বি জমতে শুরু করে।
৬.আসল খাবারে মন না দেওয়া : শাক-সবজি-ফল-শস্য ইত্যাদি পুষ্টিকর খাবারকেই নিজের ডায়েটে জায়গা দিতে হবে। তার বদলে ফাস্ট ফুড ও জাঙ্ক ফুডে ভরসা রাখলে বিপদ বাড়বে বই কমবে না

Wednesday, 26 July 2017

ক্যানসার থেকে বাঁচতে চান? এই ৫টি জিনিসকে বাড়ি থেকে অবিলম্বে দূর করুন


ক্যানসার থেকে বাঁচতে চান? এই ৫টি জিনিসকে বাড়ি থেকে অবিলম্বে দূর করুন

আমরা অনেক সময়ে এমন অনেক কৃত্রিম, রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে ফেলি যেগুলো আমাদের শরীরের পক্ষে উপকারী তো নয়ই, বরং বেশ ক্ষতিকর। ডাক্তাররা বলছেন, আমাদের নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্রের এমন অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো ক্যানসারের কারণ হতে পারে।
আধুনিক জীবনে আমরা প্রতি মুহূর্তে চেষ্টা করি আমাদেক বেঁচে থাকাকে সহজতর করার। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে গিয়ে আমরা অনেক সময়ে এমন অনেক কৃত্রিম, রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে ফেলি যেগুলো আমাদের শরীরের পক্ষে উপকারী তো নয়ই, বরং বেশ ক্ষতিকর। ডাক্তাররা বলছেন, আমাদের নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্রের এমন অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো ক্যানসারের কারণ হতে পারে। এখানে রইল তেমনই ৫টি জিনিসের হদিশ—
১. চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত মিষ্টি:
স্যাকারিন জাতীয় জিনিসে সরবিটল, অ্যাকেসুফ্লেম-কে, অ্যাসপারটেম প্রভৃতি উপাদান থাকে যেগুলি ক্যানসারের জন্মদাতা হিসেবে কাজ করে।
২. ননস্টিক কুকওয়্যার:
ননস্টিক কুকওয়্যারের উপরের অংশে যে কোটিং-টি থাকে সেটি স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। রান্নার সময় পাত্রটি যখন গরম হয়ে যায় তখন এই কোটিং থেকে ফ্লুওরাইড ভিত্তিক কিছু গ্যাস এবং রাসায়নিক নির্গত হয় যেগুলি কার্সিনোজেনিক, অর্থাৎ ক্যানসারের বীজ হিসেবে কাজ করে।
৩. প্লাস্টিকের বোতল ও খাবার রাখার পাত্র:
এই ধরনের জিনিস তৈরির সময় বিসফেনল-এ নামের একটি উপাদান ব্যবহার করা হয় যা প্লাস্টিককে শক্ত করার কাজে লাগে। প্লাস্টিকের বোতল ও টিফিন কেরিয়ারে যখন জল বা খাবার রাখা হয় তখন সেগুলিও এই উপাদানের সংস্পর্শে বিষময় হয়ে ওঠে। সমীক্ষার ফলে দেখা গিয়েছে, এই ধরনের পাত্রে রাখা খাবার বা জল শরীরে গেলে ক্যানসারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
৪. এয়ার ফ্রেশনার:
আমরা ঘরকে সুরভিত করার কাজে এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে, এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে করলে এমন কিছু গ্যাস নির্গত হয় যেগুলি সিগারেটের ধোঁয়ার থেকেও বেশি ক্ষতিকর।
৫. ঘর পরিস্কার করার উপাদান:
ঘরকে পরিস্কার রাখতে আমরা অনেকেই বাজার থেকে নানা রকমের বোতলবন্দি সাবান জাতীয় জিনিস কিনে আনি। এগুলিতে বিসফেনল-এ, ট্রাইক্লোসান, প্যারাবেন-এর মতো কিছু অত্যন্ত ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। যখন এগুলি ঘর মোছার কাজে ব্যবহৃত হয়, তখন শরীরেও তার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার পাশাপাশি ক্যানসারেরও সম্ভাবনা দেখা দেয় এগুলি ব্যবহারের ফলে।
উপরোক্ত জিনিসগুলি ব্যবহার করলেই ক্যানসার হবে, এমন কোনও কথা নেই। তবে সুস্থ থাকতে চাইলে এগুলির ব্যবহার যথাসম্ভব কমানোই উচিত।

Wednesday, 31 May 2017

ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন না/স্বামী – স্ত্রীর মারাত্মক যে ৮ টি ভূলের কারনে সন্তান প্রতিবন্দী হতে পারে ! শিঘ্রই জেনে নিন

ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন না

¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤
পৃথিবীতে অন্তত তিনশো কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত৷ চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য রক্ষায়  ভাত খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন।
এগুলো হলো:---
.
১. ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা ১/২ ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভাত খাওয়ার পরপর কোনো ফল
খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
.
২. সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করে। তাই ধূমপান করবেন না।
.
৩. চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে। তাই ভাত খাওয়ার পর চা খাবেন না।
.
৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না।
খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেস্টাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেঁকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশ বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই কোমরের বাধন ঢিলা করে নিতে পারেন।
.
৫ স্নান করবেন না। ভাত খাওয়ার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময়
স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।
____________________________________________

স্বামী – স্ত্রীর মারাত্মক যে ৮ টি ভূলের কারনে সন্তান প্রতিবন্দী হতে পারে ! শিঘ্রই জেনে নিন


মহান আল্লাহতায়ালা প্রত্যেক পুরুষের জন্য স্ত্রী হিসেবে একজন নারীকে মনোনিত করে রেখেছেন। এই স্ত্রীর সাথে আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুযাই সহবাস করলে আমরা সহজেই তৃপ্তি লাভ করতে পারি। বেঁচে যেতে পারি এইডস এর মত নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে।
মহান আল্লাহতায়ালা বলেন, হে পুরুষ সম্প্রদায় আমি তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীকে হালাল করে দিয়েছি। যাতে করে তোমরা শয়তানের ধোঁকায় পরে বিপথগামী না হও।


ধর্ম ও জীবনের আলোচনায় আজ আমরা জেনে নিব স্বামী স্ত্রী সহবাসের দোয়া, কখন সহবাস নিষিদ্ধ ও সহবাসের কিছু নিয়ম
সহবাসের দোয়া : ‘বিসমিল্লাহি জান্নিবিনা শাইত্বানা ওয়া জান্নিবিশ শাইত্বানা মা রাযাকতানা’ অর্থাৎ হে আল্লাহ আমাকে শয়তান হতে বাঁচার এবং আমার জন্য যা হালাল করেছ তাহা হইতে শয়তানকে বিতারিত করো।
সহবাস নিষিদ্ধ
(১) রোগী ব্যক্তি সহবাস করিলে তার রোগ আরো বেড়ে যায় এবং শরীরের ক্ষতি হবে
(২) শরীরে জ্বর ও বেশি গরমে স্ত্রী সহবাস পাগল হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে
(৩) বৃদ্ধা ও বারবনিতার সঙ্গে সহবাস করলে আয়ু কমে যায়
(৪) হায়েজের অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী দুই জনেই রোগ হতে পারে
(৫) নিকৃষ্ট স্ত্রী সাথে করলে নিকৃষ্ট সন্তান জম্ম লাভ করে
(৬) ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস করলে কঠিন রোগ হবে
(৭) অন্ধকার ঘরে ক্ষুদ্র বা নোংড়া জায়গায় স্ত্রী সহবাস করলে চিরতরে স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে যায়
(৮) ভীষণ ক্ষুধার সময় স্ত্রী সহবাস করিলে লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়।
স্বামী স্ত্রী সহবাস করার কিছু নিয়ম কানুন
(১) রাত্রি দ্বি-প্রহরের আগে সহবাস না করা (২) ফলবান গাছের নিচে সহবাস না করা (৩) সহবাসের প্রথমে দোয়া পড়া (৪) বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা (৫) সহবাস করার সময় নিজের স্ত্রীর রূপ দর্শন শরীর স্পর্শন ও সহবাসের সুফলের প্রতি মনো নিবেশ করা ছাড়া অন্য কোনো সুন্দরি স্ত্রী লোকের বা অন্য সুন্দরী বালিকার রুপের কল্পনা না করা (৬) রবিবারে সহবাস না করা (৭) বুধবারের রাত্রে সহবাস না করা (৮) চন্দ্র মাসের প্রথম এবং পনের তারিখ রাতে সহবাস না করা (৯) স্ত্রীর জরায়ু দিকে চেয়ে সহবাস না করা, ইহাতে চোখের জ্যোতি নষ্ট হয়ে যায় (১০) বিদেশ যাওয়ার আগের রাতে স্ত্রী সহবাস না করা (১১) সহবাসের সময় বেশি কথা না বলা (১২) নাপাক শরীরে সহবাস না করা (১৩) উলঙ্গ হয়ে কাপড় ছাড়া অবস্থায় সহবাস না করা (১৪) জোহরের নামাজের পরে সহবাস না করা (১৫) স্বপ্নদোষের পর গোসল না করে স্ত্রী সহবাস না করা (১৬) পূর্ব-পশ্চিম দিকে শুয়ে সহবাস না করা।

সর্বশক্তিমান আল্লাহ তার দেওয়া হুকুম মেনে সবাইকে সহবাস করার তৌফিক দান করুন। আমীন

Monday, 29 May 2017

অজানা কে জানুন

আপনি কি জানেন 
জেনে নিন ডিম নিয়ে মহা মূল্যবান ১০টি টিপস
১. ডিম কড়া সিদ্ধ খাবার চাইতে আধা সিদ্ধ
বা পানি পোঁচ খাওয়ান বাচ্চাদের। এতে
পুষ্টি বেশি পাওয়া যাবে।
২. অনেক সময়েই ডিমের খোসা ছিলতে গেলে
ভেঙ্গে যায় ডিম, খোসার সাথে সাদা
অংশটাও উঠে আসে। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে
এক চামচ বেকিং সোডা দিয়ে দেবেন ডিম
সিদ্ধ এর পানিতে।
৩. ডিমের সরু অংশটা উপরের দিক করে
ডিম রাখুন কেসের মাঝে। ডিম ভালো থাকবে
অনেকদিন।
৪. অমলেট করার সময় সামান্য একটু দুধ
মিশিয়ে দিতে পারেন। অমলেট নরম আর
ফুলকো হবে।
৫. রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক
প্রোটিন প্যাক। কেবল ফেটিয়ে নিয়ে চুলে
মাখুন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৬. ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশিরভাগ
থাকে তার কুসুমে। একটা ডিমের সাদা অংশে
মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
৭. চুনের পানিতে ডিম চুবিয়ে রাখলে ডিম দুই
সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে। ফ্রিজে
রাখলে থাকে আরও বেশিদিন।
৮. ডিম পোঁচ করার সময় তেলের মাঝে
আগে একটু লবণ দিন, তারপর ডিম। তাহলে
আর প্যানে লেগে যাবে না।
৯. সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময় কাঁটা চামচ
দিয়ে কেঁচে নিন। নাহলে ফুটে উঠে বিরাট
দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
১০. আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে ডিমের
সাদা অংশ লাগিয়ে দিন। আরাম তো হবেই,
ফোসকা পড়বে না এবং দ্রুত সেরেও যাবে।
  অবাক করা ও মজার কিছু তথ্য
কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে ২৮,০০০ গুণ বেশি ।,
:
প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা) ।
:
একমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষের রক্ত খায়।
:
মাছি মিনিটে ৮ কিলোমিটার উড়তে পারে ।
:
পুরুষ ব্যাঙই বর্ষকালে ডাকে,আর তা শুনে কাছে আসে স্ত্রী ব্যাঙ ।
:
হামিং বার্ড পাখি পিছনের দিকে উড়তে পারে ।
:
গিরগিটি একই সময়ে তার চোখ দুটি দুই দিকেই নাড়তে পারে ।
:
টিকটিকি এক সঙ্গে ৩০টি ডিম পাড়ে ।
:
মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায় ।
:
একমাএ পিঁপড়েই কোনদিন ঘুমায় না
:
 সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর মাটির
নিচে ঘুমায় । তারপর মাটি থেকে বেড়িয়ে
এসে চিতকার করতে করতে ৩ দিনের মাথায়
মারা যায় ।
:
সিংহের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।

অনেকের ধারণা হাঙ্গর মানুষকে হাতের
কাছে পেলে মেরে ফেলে। কিন্তু মানুষের
হাতেই বেশী হাংগর মারা পড়েছে।
:
কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।
:
আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি
শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না হলে
পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
:
আপনি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা
চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ হবে
তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে বানানো
যাবে।
:
একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ
ঘুরে আসতে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।
:
আপনার যদি একটা তারকা গুনতে ১
সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটি
গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে
প্রায় ৩ হাজার বছর।
:
অনেকের ধারণা শামুকের দাঁত নেই। অথচ
শামুকের ২৫ হাজার দাঁত আছে।
চোখ খুলে হাঁচি দেয়া সম্ভব না।
:
বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ
কুকুর পারে ১০ রকম।
:
পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই
পোকামাকড়।
:
একটি তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া ৯
দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এরপর
তারা সাধারণত খাদ্যাভাবে মারা যায়|

share করলে অনেকেই জানতে
পারবে***********************








.
1) অক্টোপাসের দেহে তিনটি হৃদপিণ্ড
আছে।
2) আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক,
আপেলের ৮৪ ভাগই জল।
3) এ মাত্র যিনি কলা খেলেন তার প্রতি
মশার আকর্ষণ বেশী ।
4) এক কাপ কফিতে ১০০-এরও বেশি
রাসায়নিক পদার্থ আছে।
5) এক ঘণ্টা চুইংগাম চাবালে শরীরে ৩০
ক্যালরি তাপ ক্ষয়।
6) গরুকে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠানো যায়
কিন্তু নিচে নামানো যায় না ।
7) চিংড়ি শুধু পিছনের দিকে সাঁতার
দিতে পারে।
8) চোখ খোলা রেখে ব্যাঙ কোন কিছু
গিলতে পারে না।
9) জলের হাতি বা জলহস্তি জলের নিচে
৩০ মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে।
10) যখন চাঁদ সরাসরি মাথার উপর, তখন
আপনার ওজন সবচেয়ে কম।
11) ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়।
12) তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও
হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!
13) এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩
হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব !
14) পিঁপড়ার ঘ্রাণশক্তি কুকুরের চেয়ে
বেশী।
15) পেঙ্গুইন একমাত্র পাখি যে সাঁতার
কাটতে পারে কিন্তু উড়তে পারেনা।
16) পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে
তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে
হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে।
17) পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার
বেশির ভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ।দিয়ে।
18) প্রজাপতির চোখের সংখ্যা ১২ হাজার!
19) ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে
কিন্তু একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের
কান হাঁটুতে!
20) মাছেরও কাশি হয়।
21) মৌমাছির চোখ পাঁচটি।
22) মশার দাঁত ৪৭ টি।
23) শামুক পা দিয়ে নি:শ্বাস নেয়। শামুকের
নাক চারটি ।
24) শরীরের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস
নিতে পারে কচ্ছপ।
25) হাতি একমাত্র স্তন্যপায়ী, যারা লাফ
দিতে পারে না।
26) বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখের রঙ
হালকা হয়ে যায়।
27) গড়ে একজন মানুষের চোখ বছরে
৪২লাখ বার পলক ফেলে।
28) মানবদেহে সবচেয়ে দীর্ঘ জীবন্ত
কোষ হলো মস্তিস্কের কোষ (নিউরন)।
29) হাতের নখ, পায়ের নখের চেয়ে
চারগুন দ্রুত বাড়ে।
30) মানবদেহের মোট হাড়ের ১/৪ অংশ
পায়ে অবস্থিত!
31)প্রতি মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রে ৬জন
সতেরোতে পা দেয়।
32) আপনি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি।দিতে
পারবেন না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি
চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
33) আপনি কখনো আপনার কনুই কামড়
দিতে পারবেন না । চেষ্টা করে দেখুন!
34) গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার।
আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র
পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
35) আমরা তো গাছ থেকে সহজেই খাবার
পাই। কিন্তু আমরা জানি কি এক পাউন্ড
খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০
পাউন্ড বৃষ্টির জল খরচ করতে হয়



Saturday, 27 May 2017

রাতে জিরা খেয়ে ১৫ দিনে মেদচর্বি একদম ঝরিয়ে ফেলুন,খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন।


রাতে জিরা খেয়ে ১৫ দিনে মেদচর্বি একদম ঝরিয়ে ফেলুন,খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন।

রান্নায় জিরার ব্যবহার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। শুধুই যে রান্নায় সুগন্ধের জন্য জিরা ব্যবহার হয়, তা কিন্তু নয়।
স্বাস্থ্যের কথা ভেবেও আমরা রান্নায় জিরা দিই। স্পাইসি এই মশালা যে আপনার শরীর থেকে বাড়তি মেদ ঝরাতেও ওস্তাদ, সে খোঁজ কি রাখেন?
হাতের কাছে ক্যালেন্ডার থাকলে, জাস্ট দিনটি দেখে নিয়ে গোল্লা পাকান। ধৈর্য ধরে ১৫টি দিন দেখুন। এর মধ্যে রোজ নিয়ম করে এক চামচ গোটা জিরা খেয়ে ফেলুন। একদিনও বাদ দেবেন না।
তার আগে আর একটি কাজ আপনাকে করতে হবে। নিজের ওজন নিয়ে, লিখে রাখুন। ১৫দিন পর ফের ওজন নিন। নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।
কলা দিয়ে জিরা খেলেও ওজন ঝরবে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গোটা জিরা খুব দ্রুত শরীর থেকে ওজন ঝরাতে সক্ষম।
শুধু যে চর্বি বের করে দেয়, তা কিন্তু নয়। একই সঙ্গে অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে, যারা ওজন কমানোর জন্য জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন, একবার ১৫ দিনের জন্য জিরার ওপর ভরসা রাখতে পারেন।
নিরাশ হবেন না। গবেষকরা বলছেন, জিরার মধ্যে রয়েছে থাইমল ও অন্যান্য কিছু তেলের উপস্থিতি। যার কাজ হলো লালা নিঃসরণকারী গ্রন্থিকে উত্তেজিত করা। যার ফলে খাবার ভালো হজম হয়।
এ ছাড়াও জিরার গুণে পরিপাকতন্ত্র ভালো কাজ করে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, হজমের গন্ডগোল হলে, জিরা দিয়ে চা খেয়ে দেখতে পারেন। উপকার পাবেন।
এক গেলাস পানিতে এক চামচ জিরা দিন। ভালো করে ফুটিয়ে নিন। পানির রং লালচে হয়ে এলে, গ্যাস বন্ধ করে, পাত্রটি চাপা দিয়ে রাখুন।
একদম ঠান্ডা হওয়া অবধি অপেক্ষা করুন। এই জিরা চা দিনে তিন বার খেলে, হজমশক্তি বাড়বে। পেটে ব্যথা কমবে। কী ভাবে জিরা খাবেন?
এক: একটা গেলাসে বড় চামচের দু-চামচ গোটা জিরা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেই পানি গরম করে, জিরা না ছেঁকে চায়ের মতো খান। মুখে গোট জিরা পড়লে, ফেলবেন না। চায়ের মতো কয়েক দিন পান করুন, দেখবেন ওজন কমছে।
দুই: যদি দেখেন, উপরের দাওয়াই আপনার ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ করছে না, তা হলে দ্বিতীয় উপায়ের আশ্রয় নিন। খাবারে জিরার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন।
দইয়ের সঙ্গেও জিরা খেতে পারেন। ৫ গ্রাম দুইতে এক চামচ জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খান। ওজন নিশ্চিত ভাবেই কমবে।
তিন: কয়েক চামচ মধু ও তিন গ্রাম জিরা গুঁড়ো এক গেলাস পানিতে ভালো করে মিশিয়ে নিন। নিয়মিত এই মিশ্রণটি খান।
স্যুপ তৈরি করে, এক চামচ জিরাগুঁড়ো মিশিয়ে খেলেও ভালো কাজ দেবে। চার: পাতিলেবু ও রসুনও ওজন ঝরাতে খুব ভালো দাওয়াই।


গাজর ও অন্যান্য সবজি সেদ্ধ করে নিয়ে, রসুন কুচি ও লেবুর রস ঢেলে দিন। তাতে কিছুটা জিরার গুঁড়ো মেশান। রোজ রাতে খেয়ে, ম্যাজিক পরিবর্তন দেখুন।

Tuesday, 23 May 2017

একটু খানি হাসুন

একটু খানি হেঁসে নিন


বাংলার ক্লাসে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন - কবিতা আর নাটকের পার্থক্য কি?
বল্টু কিছুক্ষন ভেবে বলল - শ্যালিকার মুখ থেকে বার হওয়া প্রত্যেকটা কথাই "কবিতা"। আর বৌএর মুখ থেকে বার হওয়া প্রত্যেকটা কথাই "নাটক"। বল্টু আরো কিছু বলতে যাচ্ছিল, স্যার থামিয়ে দিলেন।
স্যারের চোখে জল, গলা বুজে এল। আর বলিসনা পাগলা, আয় তোকে ক্লাসের মনিটর করে দিচ্ছি।
কারা আবার রটিয়ে বেড়াচ্ছে যে, বাহুবলী নাকি প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদেও গিয়েছিলেন। তবে ইংরাজী আন্তর্জাতিক ভাষা হবার জন্য ও বিশ্বের সবার বোঝার সুবিধার জন্য তার নামটা ইংরেজি তে ট্রান্সলেট করে নিয়েছিলেন।
যদিও নামের অর্থটা একই ছিল --
Arm (বাহু)strong (বলী)



একটি ইঁদুর এক চাষীর ঘরে বাসা বেঁধে ছিল । একদিন ইঁদুরটি দেখলো চাষী আর তার স্ত্রী থলে থেকে কিছু একটা জিনিস বের করছেন। ইঁদুর ভাবলো থলের ভিতর নিশ্চয়ই কোনো খাওয়ার আছে, তাই সে গুটি গুটি পায়ে এগোলো। এগিয়ে দেখলো সেটা খাওয়ার কিছু নয়, সেটা ছিল একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ। 
    ফাঁদ দেখে ইঁদুর পিছোতে থাকলো। ইঁদুরটি বাড়ির পিছনের খোপে থাকা পায়রাকে গিয়ে বলল- জানো আজ বাড়ির মালিক একটা ইঁদুর ধরার ফাঁদ এনেছে। এটা শুনে পায়রা হাসতে থাকলো আর বলল- তাতে আমার কি? 
আমি কি ওই ফাঁদে পড়তে যাব না কি? নিরাশ হয়ে ইঁদুরটি মুরগীকে গিয়ে একই কথা বলল। মুরগী ইঁদুরকে হেয় করে বলল- যা ভাই এটা আমার সমস্যা নয়। 
.... ইঁদুরটি হাঁপাতে হাঁপাতে মাঠে গিয়ে ছাগলকে শোনালো। ছাগল শুনে হেসে লুটোপুটি খেতে থাকলো।

সেই দিন রাত্রে 'ফটাস' করে একটি শব্দ হলো, ফাঁদে একটি বিষাক্ত সাপ আটকে গিয়েছিল। অন্ধকারে চাষীর স্ত্রী সাপের লেজকে ইঁদুর ভেবে বের করলো, আর সাপটি তাকে ছোবল মারল ।
.....অবস্থা বেগতিক দেখে চাষীটি ওঝাকে ডাকলো। ওঝা তাকে পায়রার জুস খাওয়ানোর পরামর্শ দিল। 
**পায়রাটি এখন রান্নার হাঁড়িতে**। 
চাষীর স্ত্রীর এই সংবাদ শুনে তার বাড়িতে আত্মীয় সজ্জন এসে হাজির হল। তাদের খাওয়ার বন্দোবস্তের জন্য **মুরগীকে কেটে ফেলা হল। 
**মুরগী বেঁচারিও এখন রান্নার হাঁড়িতে**।
....দিন দুই পর চাষীর স্ত্রী মারা গেল। আর তার অন্তিম সৎকারের পর শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে **ছাগলটিকে কেটে ফেলা হল। 
**ছাগলও হাঁড়িতে রান্নার জন্য চলে গেল**। 
ইঁদুর তো আগেই পালিয়ে ছিল, দুর..বহুদূর।

কি শিক্ষা পেলাম ...
**যদি কেউ আপনাকে তার সমস্যার কথা শোনায় আর আপনি ভাবেন যে এটাতো আমার সমস্যা নয়, যার সমস্যা তার ব্যাপার! তবে একটু দাঁড়ান, আর একবার ভালো করে চিন্তা করুন! মানুষ মাত্রই সমাজবদ্ধ জীব । সমাজের একটা অংশ, একটি ধাপ বা পর্যায়, একজন নাগরিক যদি বিপদে থাকেন তবে পুরো দেশ বিপদে পড়তে পারে

••• বিবাহ রহস্য •••
.
বিয়ে শুরুর আগে বরকে আলাদা করে
 বসিয়ে শ্বশুর, শাশুড়িকে নিয়ে পুরোহিত
 মশাই পূজা করেন।
 মেয়েকে এ ভাবে আলাদা করে বসিয়ে
 পুজা হয় না !!!!!
কেন ?
কারণ বলি হওয়ার আগে পাঁঠা কেই পুজা
 করা হয় , কসাই কে নয় !!!!!

এরপর মেয়ে আসে মুখে পান চাপা
 দিয়ে !!!!
 মুখে চাপা তো দিতেই হবে ,
ভিড়ের মধ্যে কোন ছেলে
 যদি দেখতে পেয়ে হঠাৎ বলে বসে –
.
"আরে এর সাথেই তো ফার্স্ট ইয়ার থেকে
 আমার দুবছর প্রেম ছিল" !!!

এরপর আসে “ সাত পাকে বাঁধা “ ......
এই সাতটি পাকে ছেলে প্রতিজ্ঞা করে
 সাতটি জিনিস দেওয়ার !!!!
১) খাদ্য
২) বস্ত্র
৩)বাসস্থান
৪)অলঙ্কার
৫) টি ভি রিমোট
৬) মোবাইল রি চার্জ
৭ ) নিজের স্বাধীনতা !!!!

🍛👰🏻🏠💃🏻
এরপর আসে সিঁদুর পরানোর পালা। লাল
 দিয়ে নিজে হাতে ছেলে চিহ্নিত করে
"ডেঞ্জার" !!!!

পরের দিন সকালে বিদায়ের সময় মেয়ে
 কাঁদে আর ছেলে হাসে !!! মেয়ের ওটা
 শেষ কান্না আর ছেলের ওটা শেষ
 হাসি !!!!

এই দিন হল "কালরাত্রি"... !!!
 ছেলে মেয়ে
 পরস্পরের মুখও দেখবে না !!
এই সিস্টেমটা
 অনেকটা এ রকম যে , রাত্রে নিমন্ত্রণ
 বাড়ি থাকলে সন্ধ্যে বেলা কম করে
 খাওয়া, যাতে পরে খাবার পেলে কব্জি
 ডুবিয়ে মন ভরে খেতে পারে!

পরের দিন বউভাত...
 দুপুরে নতুন বউয়ের হাতে
 শ্বশুর / ভাশুর দের পায়েস প্রদান !!!
ব্যাস শুরু হয়ে গেল বৌমার নগদ
 আমদানির পালা !!!! (পঞ্চাশ , একশ ,
পাঁচশ )



বউ ভাতের সন্ধ্যে বেলা সবাই ভাবে
 খাওয়ার কথা , সাজগোজের কথা। আর
 দুজন ভাবে কখন সব লোক খেয়ে চলে
 যাবে....
.
এই ফুল শয্যার রাত হল এমন এক
 পরীক্ষা যেখানে ঠিক হয়ে যাবে কাল
 থেকে মশারি কে খাটাবে , বর না বউ !!

এক ব্যাক্তি পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে পত্নীর মৃত্যু হল. সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ  দিল , উনি বললেন পত্নীর সবচেয়ে বড় উপহার পুত্র আছে. ওকে নিয়েই কেটে যাবে.
পুত্র যখন বয়স্ক হল , পুত্রকে সব ব্যাবসা সঁপে দিয়ে কখনও  নিজের বা কখনও বন্ধুর অফিসে সময় কাটাতে লাগলেন.
পুত্রের বিয়ের পর উনি আরও একাকী হয়ে পড়লেন.পুর বাড়ি বৌউমার  অধিকারে দিয়ে দিলেন.
পুত্রর বিয়ের এক বছর পরে উনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন, পুত্রও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খায়ার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন.
পুত্র শুনতে পারল বাবা খাবার সাথে দই  চাইল  আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই. খাবার খেয়ে বাবা অফিস চলে গেল.
কিছু পরে  পুত্র বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল. খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল. পুত্র কোন প্রতিক্রিয়া  না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল.
কিছু দিন পর পুত্র নিজের বাবাকে বললেন ---"আজ আপনাকে court যেতে হবে. আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে ".
পিতা আশ্চর্য হয়ে পুত্রকে দেখল র বললেন "পুত্র আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই তোমার ও মায়ের দরকার  নেই, ত আবার বিয়ে কেন?
পুত্র বললেন "বাবা, না আমি নিজের জন্যে মা আনছি না নিজের জন্যে পত্নী, *আমি ত কেবল আপনার জন্যে দই এর ব্যাবস্থা করছি.*
কাল থেকে আমি ভাঁড়ার বাড়িতে আপনার বৌউমার  সাথে থাকব আর আপনার অফিসের এক কর্মচারীর মত বেতন নেব *যাতে আপনার বৌমা জানতে পারে দই এর দাম কত.*
    *মা-বাবা আমাদের জন্যে ATM কার্ড হতে পারেন *
     

আমরা সবাই জানি যে, আমাদের ধর্মগ্রন্থ গীতা। এই গীতাতে মোট ১১৭টি শ্লোক আছে।
কিন্তু এটা কি জানা আছে যে, এই ১১৭টি শ্লোক সবার বর্তমান বয়স জানিয়ে দেবে ?
বিশ্বাস না হলে এখনই চেষ্টা করো।
১১৭ থেকে তোমার জন্ম সালের শেষ দুটো সংখ্যা বিয়োগ করো, পেয়ে যাবে তোমার বর্তমান বয়স।
উদাহরণ.........
ধরি জন্মসাল= ১৯৭১
সুতরাং (১১৭-৭১) = ৪৬
হুম ৪৬ হলো তার বর্তমান বয়স।
এখন তুমিও তোমারটা চেষ্টা করে দেখো।


একজন পাগল একটা ষাঁড়  এর পিঠে চড়ে ঘুরছিল...
👀 এটা দেখে আর এক পাগল বলল..."তোকে তো পুলিশ 👮🏻 ধরবে রে..."
1st পাগল , "কেন❓❓"
2nd পাগল বলল " হেলমেট  পরিস নি তো..."
1st পাগল বলল "ধুর পাগল...ভাল করে দেখ...
এটা 4 wheeler..." 🐃


একজন মধ্যবয়স্কা মহিলা
বোম্বে নতূন চাকরি পেয়েছে।
মহিলা একাই চাকরির জন্য
বোম্বাই পৌঁছাল,
সেখানে কম্পানির পক্ষ থেকে
মহিলার থাকার জন্য একটা ফ্লাট দেওয়া হল।
মহিলা ভাবল
স্বামীকে একটা খবর দিয়ে দি
যাতে স্বামী চিন্তা না করে,
মহিলা তার স্বামীকে
এস এম এস লিখে পাঠাল
কিন্তু এস এম এস টা
ভুল নম্বরে পৌছে গেল।
যার কাছে এস এম এস টা পৌঁছাল,
ওনার স্ত্রী সকালেই মারা গেছেন
ভদ্রলোক সবেমাত্র
অন্তিম সংস্কার করে বাড়ি ফিরছিল।
এস এম এস পড়তেই ভদ্রলোক
অগ্গান হয়ে গেল।
এস এম এস এ লেখা ছিল
আমি ভালভাবে এখানে পৌছে গেছি।
আর এখানে থাকবার জন্য
ভাল জায়গা পেয়ে গেছি।
তুমি কোনও চিন্তা কোরোনা
ব্যাস 1-2 দিনের মধ্যেই
তোমাকেও এখানে আনবার ব্যাবস্থা করছি।
ইতি
তোমার একমাত্র স্ত্রী
এক মাতাল রেড়িও তে ফোন করেছে ।
মাতাল: হ্যালো এটা কি 98.3 fm!?
রেড়িও জকি : হ্যাঁ বলছি ,বলুন
মাতাল: আমি একটা পার্স কুড়িয়ে
পেয়েছি,যার মধ্যে credit
card,debit card,driving
licence,আর নগদ পাঁচ
হাজার টাকা আছে,আর
licence এ নাম লেখা আছে
নিরুপমা সেন ।
রেড়িও জকি : ও তাহলে আপনি
ওটা ওনাকে ফেরত দিতে
চান, বাও দারুন ব্যাপার !!
মাতাল: আরে দুর,আমি চাই ওই নিরুপমার জন্য দুঃখের
একটা গান চালান হোক
কিশোরের ,
"ওগো নিরুপমা
করিও ক্ষমা" !!!!!!!!!!!!!!!!


মাতাল(রেল স্টেশনে দাঁড়িয়ে )- দাদা রাজধানী কটায়
ব্যক্তি - ৬:২০
মাতাল - মুম্বাই মেল
ব্যক্তি - ৭:২০
মাতাল - ভাগীরথী এক্সপ্রেস ?
ব্যক্তি - ধুর মশাই !আপনি যাবেন কোথায় ?
মাতাল - লাইন পার হবো ।।।
বিলেদা তার বউয়ের রক্ত টেস্ট করাতে গেছে , ডাক্তারবাবু  রক্ত টেস্ট করার পর বললেন , আরে আপনার  আর আপনার বৌ এর রক্তের গ্রুপ তো এক ।
বিলেদা রেগে বললেন , হবেই তো , তিরিশ বছর ধরে যে আমার রক্ত চুষে চুষে খাচ্ছে ।।
জামাইষষ্ঠি স্পেশাল : বিভিন্ন পেশায় যুক্ত জামাইদের শ্বাশুড়িরা খেতে দেবার সময় কি বলতে পারে :
ডাক্তারের শ্বাশুড়ি : " বাবা একপিস রেডমিট খাও , শেষে না হয় পুরো স্যালাডটাই খাবে "
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারের শ্বাশুড়ি  : " এইটুকু পেটে আপলোড হয়েই যাবে , মাত্র তো কয়েক জিবি "
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের শ্বাশুড়ি : " ভাতের মধ্যে গর্তটা ঠিকঠাক করেছো তো, দেখ আবার ডাল সোঁক না করে সাইড থেকে।ঢালছি এবার ? "
সরকারী অফিসারের শ্বাশুড়ি : " বাবা টেবিলের তলা দিয়ে বাটিটা বাড়াও একটু মাংস দি "
সরকারী ক্লার্কের শ্বাশুড়ি : " ঠিক আছে একটু ঘুমিয়ে নাও , ওঠার পর দই মিষ্টিটা খাবে "
রাজনৈতিক নেতার শ্বাশুড়ি :       "পুরোটাই একসাথে কেউ মুখে পুরে নেয় বাবা , গরম রসগোল্ল্লা বলে কথা ! "
স্কুলটিচারের শ্বাশুড়ি : " এটা হল আসল বাসমতি রাইস, তোমার শ্বশুর মশাই নিজে গঙ্গার নিম্ন অববাহিকায় অবস্থিত কালনার নতুন পলিমাটির জমি থেকে নগদে কিনে এনেছেন "
বাস কন্ডাকটারের শ্বাশুড়ি :         " বাবা উঠে যেওনা একটু বাঁধবে, তোমার বাবা পান নিয়ে আসছে "
অটো ড্রাইভারের শ্বাশুড়ি : " বাবা কটা খুচরো আলুভাজা দি "
সেলসম্যানের শ্বাশুড়ি : " সব গুলো খেয়ো কিন্তু এগুলোই তোমার টার্গেট মনে কর "
বিজনেস ম্যানের শ্বাশুড়ি : " বাবা ফ্যানটা অফ করে দি, হাতপাখা তো নাড়ছিই"
পুলিশের শ্বাশুড়ি : " এখন এগুলো শেষ কর, বাকি গুলো না হয় সঙ্গে বেঁধে দেব "
বেকারের শ্বাশুড়ি : " বাবা তাড়াতাড়ি খেয়েদেয়ে কটা মিষ্টি পান এনে  দিয়তো "
ঘর জামাইয়ের শ্বাশুড়ি : "বাবা খেয়ে দিয়ে বাসন কটা মেজে দিও"
Collected.
১০ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী 'নজর কাড়া' মেয়েটা এখন দুই বাচ্চার মা। কিন্তু সেই রূপ আর নাই।এখন আর আলাদা ভাবে সুন্দরী হিসাবে কারো 'নজর কাড়ে' না!!
.
সব পরীক্ষায়  নকল করে পাশ করা ছেলেটা এখন গোড়ু গাধার মতো খাটা বিসিএস স্টুডেন্টদের সাথে একি সরকারি দপ্তরে “দূর্দান্ত” স্যালারিতে ‘দক্ষতার’ সহিত জব করে!!
.
ক্লাসের সবচেয়ে বেশি পড়াশুনায় সময় ব্যয় করা ছেলেটা এখনো বেকার ঘুরছে।
.
অন্যের গার্লফ্রেন্ড ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া বাইকওয়ালা ছেলেটার ‘হবু বউ’ এখন আরেক 'স্টাব্লিষ্টড টাকায়ালার' বিয়ে করা বউ!!
.
৬ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে অহংকার নিয়ে চলাফেরা করা মেয়েটা এখন লোনের বোঝা মাথায় নিয়ে কাজ করে!!
.
১৫ বছর আগের ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চে বসা প্রতিনিয়ত  খারাপ রেজাল্ট করা ছেলেটা এখন মেডিকেল এর এক্স স্টুডেন্ট!!
.
৭-৮ বছর ধরে নিজের ইচ্ছা মত একের পর এক প্রেম করা সুন্দরী মেয়েটা এখন নিজের অনিচ্ছায় অপছন্দের মানুষের সাথে সংসার করে!!
.
৫ বছর আগেও সবচেয়ে ভালো জুটিটা এখন একজন আরেক জনের ব্লক লিস্টে!!
.
৬-৭ বছর ধরে বার বার বড়লোক বয়ফ্রেন্ড চেঞ্জ করা ফর্সাআআআআ সুন্দরী মেয়েটা এখন পাত্র পক্ষের কাছে বার বার রিজেক্ট হয়!!
.
৩৫-৪০ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করা জুটিটা এখন নিজের ছেলে মেয়ের প্রেম আছে শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে যায়!!
.
১০ বছর আগে আড্ডা জমানো ছেলেটাকে বন্ধু সার্কেল থেকে সরিয়ে দেওয়া মানুষটা এখন নিজেই বন্ধুহীনতায় ভুগে!!
.
৪-৫ বছর আগে ক্লাসে সবার আগে তুলনামুলক সবচেয়ে ভালো জায়গায় জব পাওয়া সবচেয়ে ভালো ছেলেটা এখন রোড অ্যাকসিডেন্টে মৃত!!
.
কখন যে কার কপালে কি ঘটে তা আগে থেকে প্রেডিক্ট করা সম্ভব না। অর্থ বিত্ত রুপ গুনের কারনে সাময়িক কিছু দিনের জন্য আপনি হয়তো সময় কে নিজের মত করে চালাতে পারবেন কিন্তু সব সময় ‘সময়’ আপনার ইচ্ছা আর কর্ম অনুযায়ী চলবে এমন আশা করলে ভুল করবেন।
.
আসলে সময় সবারই আসে। কারো হয়তো ৫ মাস পরে আসে কারো ২৫ বছর পরে আসে। আজকে আপনি কারো উপর জুলুম করলে, কাউকে কটাক্ষ করলে, অহংকার করলে সিউর থাকুন এক দিন আপনিও একি সিচুয়েশনে পড়বেন।
আবার আজকে আপনার উপর কেউ জুলুম করলে, আন্ডারস্টিমেট করলে, ছেড়ে চলে গেলে হতাশ হওয়ারো কিছু নাই। সময় নিজেই এর শোধ নিবে।
.
অল্প কয়দিনের জীবন, তার চেয়েও অল্প কয়দিনের টাকা পয়সা রুপ গুণের ঠাটবাট... এরপরো মানুষের এতো অহংকার কোথা থেকে আসে বুঝি না।

যদি আপনি একমত তাহলে অফুরন্ত শেয়ার করুন।এমনকি আমাকেও।।।
কথা দিলাম ভাল লাগবে
************************
এক ব্যক্তি তার বাড়ির পেছনের প্রশস্ত গুদাম ঘরে (মালপত্র রাখার ঘর ) একটি  হাতঘড়ি হারিয়ে ফেলল। ওটা কোনো সাধারণ ঘড়ি ছিল না, মৃতা স্ত্রীর রেখে যাওয়া স্মৃতি। অনেক বছর আগে কোনো এক বিবাহ বার্ষিকীতে স্ত্রী তাকে উপহার দিয়েছিল। সারাদিন ধরে অনেক খোঁজা খুঁজির পর ক্লান্ত হয়ে লোকটি হাল ছেড়ে দিল। গুদাম ঘরের পাশেই কিছু ছোট বাচ্চা খেলা করছিল, লোকটি ওদের সাহায্য চাইল ঘড়িটি খোঁজার জন্য। যে পাবে তাকে পুরস্কার  দেবার ঘোষণাও করল। পুরস্কারের কথা শুনে ছোট বাচ্চা গুলো দল বেধে গুদাম ঘরের মধ্যে ঢুকে খোঁজাখুঁজি আরম্ভ করে দিল, কিন্তু অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পরও বাচ্চাগুলো হাত ঘড়িটি উদ্ধার করতে ব্যর্থ হল।
লোকটি হাল ছেড়ে দিতে যাবে, এমন সময় ছোট একটি ছেলে এসে খোঁজার অনুমতি চাইল। ছেলেটির আন্তরিকতা দেখে লোকটি অনুমতি দিল। কিছুক্ষণ পর ছেলেটি হাতে ঘড়ি নিয়ে গুদাম ঘর থেকে বেরিয়ে এল। সাধের ঘড়িটি হাতে পেয়ে লোকটি আনন্দে কেঁদে ফেললো। কিছুক্ষণ পর নিজেকে সামলে লোকটি ছোট বাচ্চাটিকে জিজ্ঞাসা করলো সবাই যেখানে ব্যর্থ হয়েছে সেখানে ও কিভাবে এত অল্প সময়ের মধ্যে সফল হল! ছেলেটি উত্তর দিল, আমি তেমন কিছুই করিনি। গুদাম ঘরে ঢুকে কিছুক্ষণ
চুপচাপ বসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর সবকিছু
নীরব হয়ে গেলে ঘড়িটার টিকটিক আওয়াজ শুনে কিছুক্ষণ খুজতেই পেয়ে গেলাম!
অস্থির এবং অশান্ত মনের চেয়ে স্থির এবং শান্ত মনের ক্ষমতা এবং কার্যকারীতা অনেক বেশি। জীবনের সংকটময় মূহুর্তগুলোতে অশান্ত এবং অস্থির না হয়ে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে বসে মনটাকে শান্ত এবং স্থির করুন, সংকট থেকে উত্তরণের জন্য উপায় পেয়ে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে বহুগুণেI
প্রতিদিন কিছুটা সময় নিজের জন্য
রাখুন, এ সময় টা নিরিবিলি থাকুন
এবং শান্ত মনে ভবিষ্যত পরিকল্পনা এবং বর্তমানের সমস্যা গুলো নিয়ে চিন্তা করুন,
রেজাল্ট দেখে নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।


FITNA THE MOVIE OF ANTI ISLAM

ইসলামের বিরুদ্ধে পৃথিবীতে যেসব “মুভি” বানানো হয়েছিলো, সেগুলোর মধ্যে “Fitna” মুভিটি অন্যতম। মুভিটি নেদারল্যান্ডে বানানো হয়।
মুভিটি বানানো হয় নেদারল্যান্ড ভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠন PVV (Partij voor de Vrijheid) এর তত্ত্বাবধানে।  Partij voor de Vrijheid একটি ডাচ পরিভাষা যার ইংরেজি অর্থ- Party For Freedom.
এই রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন Greet Wilders , যিনি ওয়ার্ল্ডওয়াইড একজন নামকরা ইসলাম বিদ্বেষী বলে খ্যাত ছিলেন।
“Fitna” মুভিটা নির্মিত হয় এই লোকের প্ররোচনায়। বলা বাহুল্য, Party For Freedom নামের রাজনৈতিক সংগঠনটি যতোটা না রাজনৈতিক, তারচেয়ে বেশি ইসলাম বিদ্বেষী বলে পরিচিত ছিলো।
নেদারল্যান্ডে কোরআন এবং মুসলিম প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধের দাবি সর্বপ্রথম এই সংগঠনটিই তুলেছিলো।
২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠন সে বছরই নেদারল্যান্ডের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয় এবং পার্লামেন্টে ৯ টি আসন লাভ করে। এরপর, ২০১০ সালের সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এটি লাভ করে মোট ২৪ টি আসন।

“Fitna” মুভিটা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিই। ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচারমূলক জঘন্য কয়েকটি মুভির মধ্যে এটি একটি।
এই মুভির সবচেয়ে জঘন্যতম দিক হলো এই, এই মুভির শুরুতেই দেখানো হয় ,- ইসলামের সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) মাথায় একটি বোমা নিয়ে দৌড়াচ্ছেন (নাউজুবিল্লাহ)।
এরপরে মুভিটিতে কোরআনের “জিহাদ” সম্পর্কিত বিভিন্ন আয়াত কোট করে সেগুলো দিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয় যে, ইসলাম একটি সন্ত্রাসী এবং জঙ্গীবাদী ধর্ম। সেই মুভিতে বিতর্কিত ৯/১১ এর ঘটনাকেও প্রদর্শন করা হয়। মুভিটা মুক্তি পায় ২০০৮ সালে।

Party For Freedom এর প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে যে কয়েকজন নেতা এই সংগঠনকে সামনে থেকে নের্তৃত্ব দিয়েছিলেন, Arnoud Van Doorn তাদের অন্যতম। এই লোকও ছিলেন Party For Freedom এর প্রতিষ্ঠাতা Greet Welders এর মতো প্রচন্ডরকম ইসলাম এবং মুসলিম বিদ্বেষী।
“Fitna” মুভিটা তৈরি এবং এর প্রচার-প্রসারেও Arnoud Van Doorn এর ভূমিকা ছিলো ব্যাপক।
কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, প্রচন্ড ইসলাম-মুসলিম বিদ্বেষী এই লোক ২০১২ সালে ঘোষণা দিয়ে ইসলাম গ্রহণ করে ফেলেন।
এই মুভিটা তৈরির পরে একটা হিতে-বিপরীত কান্ড হয়। দেখা গেলো, এই মুভি দেখার পরে প্রচুর সংখ্যক অমুসলিম ইসলামের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠে এবং তারা ইসলাম এবং মুসলিমদের ব্যাপারে রিসার্চ শুরু করে। Arnoud Van Doorn ছিলেন তাদের একজন।
নিজের সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “I have heard so many negative stories about Islam, but I am not a person who follows opinions of others without doing my own research.Therefore, I have actually started to deepen my knowledge of the Islam out of curiosity.”…

ইসলাম নিয়ে পশ্চিমা মহলের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত এই লোক “Fitna”র মতো ইসলাম বিদ্বেষী মুভির প্রডিউচারদের একজন ছিলেন।
কিন্তু, ইসলাম নিয়ে যখন তিনি নিরপেক্ষ গবেষণা শুরু করলেন, তখন তিনি দেখলেন যে, এতোদিন তাদেরকে ইসলাম নিয়ে যা যা জানানো হয়েছে এবং দেখানো হয়েছে, তা আদতে অপপ্রচার। ইসলাম কোন সন্ত্রাসী ধর্ম নয়, জঙ্গীবাদী ধর্ম নয়। ইসলাম একটি শাশ্বত, পরিপূর্ণ জীবন বিধান।
ইসলামের প্রতি আসক্ত হবার পরে যখন তিনি পুরোদাগে ইসলাম নিয়ে পড়াশুনায় নিমজ্জিত হন, তখন ২০১১ সালে Party For Freedom ভেঙে যায়।

২০১৩ সালে Arnoud Van Doorn মক্কা যান হজ্ব করার জন্য। সেখানে Saudi Gezzete কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে উনি বলেন,- “I found myself among these faithful hearts. I hope that my tears of regret will wash out all my sins after my repentance”

তিনি আরো বলেন, “I felt ashamed standing in front of the Prophet’s grave. I thought of the grave mistake which I had made by producing that sacrilegious film. I hope that Allah will forgive me and accept my repentance.”

বর্তমানে তিনি European Daw’ah Foundation চেয়ারম্যান এবং Canadian Daw’ah Association এর এ্যাম্বাসেডর।

উনার আগের ভুল (Fitna Movie) সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন,- “I feel an urge and a responsibility to correct the mistakes I have done in the past. I want to use my talents and skills in a positive way by spreading the truth about Islam. I am trying to make a new movie about Islam and the life of Prophet Muhammad (peace be upon him). It would show people what examples the Prophet set in his life and the movie would invite younger people to Islam.”

কাহিনীর এখানেই সমাপ্তি নয়। বাবার ইসলাম গ্রহণের পরে, বাবাকে পুরোপুরি পাল্টে যেতে দেখে উনার ২২ বছর বয়সী ছেলেও ইসলাম গ্রহণ করে। বাবার পরিবর্তন সম্পর্কে বলতে গিয়ে সে (উনার ছেলে) বললো,- “I saw my father become more peaceful after converting to Islam. That’s when I realised there is something good in this religion and it made me change my perception of Muslims. I started studying the Holy Quran and going through lectures of important scholars”

এই হচ্ছে একজন চরম ইসলাম বিদ্বেষীর ইসলামে দাখিল হবার গল্প।

“বলুন, সত্য এসেছে আপনার র’বের পক্ষ থেকে। এবার যাদের ইচ্ছা হয় বিশ্বাস করুক আর যাদের ইচ্ছা প্রত্যাখ্যান করুক”- আল কাহাফ, ২৯

“অন্যরকম গল্প-০১”/ আরিফ আজাদ

Sunday, 14 May 2017

ফর্সা হবেন যেভাবে!!

ফর্সা হবেন যেভাবে
একটু
ফর্সা কমবেশি
আমরা সকলেই
করতে চাই।
কিন্তুকীভাবে?
ফর্সা তো দূরে থাক,
রোজ রোজ
রোদে পুড়ে আরওযেন
কালো হয়ে যায়
গায়ের রঙ।
তবে বেশী চিন্তা
করতে হবে না,
ত্বকের রঙফর্সা
করতে চাইলে রোজ
সকালে ছোট্ট একটি
রুটিনমেনে চলুন।
মাত্র ৭ দিনে লক্ষ্য
করতে পারবেন
পার্থক্য,
ত্বকেররঙটা হয়ে
উঠবে উজ্জ্বল ও
প্রাণবন্ত। ১
মাসটানা মেনে চললে
দারুণ উজ্জ্বল
আর ফর্সা হয়ে
উঠবে আপনার রঙ।-
ঘুম
থেকে উঠেই এক
গ্লাস উষ্ণ
পানি খাবেন খালি
পেটে।
চাইলে সামান্য মধু
মিশিয়েও
খেতে পারেন। এক
গ্লাস
উষ্ণপানি কেবল
ত্বক নয়, আপনার
বাকি দেহকেও
সতেজ করে তুলবে।
এবং আপনার
পরবর্তী রূপচর্চার
জন্য
ত্বককে প্রস্তুত
করবে।-মুখে ভাপ
নিন।
একটি হাঁড়িতে গরম
পানি নিয়ে সেই
বাষ্পমুখে লাগান
কয়েক মিনিট। খুব
বেশী কাছ থেকে
বাষ্পলাগাবেন না।
খুব বেশী উত্তাপও
যেন না লাগে।
মুখে ভাপদেয়া হলে
পরিষ্কার
তুলো দিয়ে মুখ মুছে
নিন।-এবার
আসে ফেস মাস্কের
পালা।
একটি টমেটো নিন।
মাঝথেকে কেটে
দুভাগ
করে ভেতরের পাল্প
সবটুকু বের
করে নিন।এর সাথে
দিন আধা চামচ
লেবুর রস, ১ টেবিল
চামচ
কাঁচা দুধ,সামান্য
মধু। সম্ভব হলে ১
টেবিল চামচ শসার
রসও দিন। লেবু
ওটমেটো ন্যাচারাল
ব্লিচ
হিসাবে কাজ করবে,
দুধযোগাবে ময়েশ্চার,
মধু দূর
করবে
ব্যাকটেরিয়ার
আক্রমণ
আরশসা কমাবে
অতিরিক্ত তেল।
এই
ফেস মাস্কটি মুখে ও
গলায়-
হাতে কিংবা
অন্যান্য জায়গায়
মাখুন।
২০ থেকে ৩০
মিনিটরাখুন।
রেখে ধুয়ে ফেলুন
ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।
মুখমুছে হালকা
ময়েশ্চারাইজার
লাগিয়ে নিন।বাইরে
যাওয়ার প্রয়োজন
থাকলে অবশসই
সানস্ক্রিন ক্রিম
মাখুন।-
ত্বকের রঙ ফর্সা
করতে রোজ
সকালে এক গ্লাস
গাজরের
জুসখাওয়া অভ্যাস
করুন।.....
মিস্টি আলু। বাদাম।
কম্লার জুস অনেক

উপকারি।।।